অনলাইন ডেস্ক: স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘৫ থেকে ৬ দিনের মধ্যেই আমরা বড় আকারের টিকা দানের কার্যক্রম গ্রহণ করছি।
সেখানে আমরা কয়েক দিনের মধ্যে ১ কোটিরও অধিক লোককে একসঙ্গে ভ্যাকসিন দিয়ে দেব। আর নিয়মিত ভ্যাকসিন কার্যক্রম তো চলমান রয়েছে। ’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর হোটেল রেডিসনে জাতীয় পুষ্টি পরিষদ আয়োজিত মুজিববর্ষ উপলক্ষে বিশেষ প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন এবং ডিজিটাল এম অ্যান্ড ই সিস্টেমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রায় আড়াই কোটি লোককে আমরা ইতোমধ্যে ভ্যাকসিন দিয়ে ফেলেছি। দেড় কোটিরও বেশি মানুষকে ২ ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে।
আমাদের কাছে পর্যাপ্ত ভ্যাকসিন মজুদ রয়েছে। ২২ সেপ্টেম্বরও চীন থেকে ৫০ লাখ ভ্যাকসিন দেশে এসেছে।দুইদিন আগে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছ থেকে আমরা প্রতিশ্রুতি পেয়েছি ফাইজারের আরও ৭১ লাখ টিকা পাওয়ার। আগের প্রতিশ্রুতি দেওয়া ৬০ লাখ টিকার মধ্যে ১০ লাখ আমরা পেয়েছি।
নতুন করে আরও ৭১ লাখ টিকা বাংলাদেশে আসবে। ’জাহিদ মালেক বলেন, ‘যারা বিদেশে কাজ করেন, তাদের আমরা বিশেষ ব্যবস্থায় টিকা দিয়েছি।প্রবাসীদের জন্য ভ্যাকসিন কর্নার তৈরি করা হয়েছিল। প্রয়োজন অনুযায়ী তাদের ফাইজারের ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে।আজ সন্ধ্যা থেকে এয়ারপোর্টে করোনা পরীক্ষার ল্যাবও বসানো হবে।
’অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব লোকমান হোসেন মিয়া, স্বাগত বক্তব্য দেন জাতীয় পুষ্টি পরিষদের মহাপরিচালক ডা. খলিলুর রহমান, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশিদ আলম, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মুজিবুল হক, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সলান এবং মহাসচিব অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আবদুল আজিজ।
তথ্য সূত্র:বিডি প্রতিদিন